ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি) ও মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস)- এ ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি নীতিমালা- ২০২৫

ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি) ও মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস)- এ ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি নীতিমালা- ২০২৫ Screenshot 2025 08 02 111058

বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ
২০৩, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি
(৮৬, বিজয়নগর), ঢাকা-১০০০
www.smfb.gov.bd


ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি) ও মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস)-এ ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি নীতিমালা, ২০২৫


১. শিরোনাম: এই নীতিমালা “ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি) এবং মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস)-এ ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি নীতিমালা, ২০২৫” নামে অভিহিত হবে।
২. প্রযোজ্যতা: এই নীতিমালা বাংলাদেশের সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত (সামরিক-বেসামরিক) এবং বেসরকারি ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি) ও মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস)-এ ভর্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
৩. প্রার্থীর যোগ্যতা:
৩.১ প্রার্থীকে বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে।
৩.২ প্রার্থী যেই শিক্ষাবর্ষের জন্য আইএইচটি ও ম্যাটস ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন তাকে সর্বশেষ সে শিক্ষাবর্ষে বা তৎপূর্ববর্তী ০৪ (চার) শিক্ষাবর্ষে অনুষ্ঠিত এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উর্ত্তীণ হতে হবে।
৩.৩ প্রার্থীকে এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে উত্তীর্ণ হতে হবে এবং ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ পয়েন্ট হতে হবে। জীববিজ্ঞান বিষয় অবশ্যই থাকতে হবে এবং ন্যূনতম জিপিএ ২.০০ পয়েন্ট হতে হবে।
৩.৪ ‘ও’ লেভেল অধ্যয়রকারী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ফি প্রদান পূর্বক স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর হতে নম্বর সমতাকরণ সনদ সংগ্রহ করতে হবে।
৪. ভর্তি পরীক্ষার নিয়ম:
৪.১ এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ ৫ এর গুণিতক দ্বিগুণ হিসেবে ১০ নম্বর এবং ১০০ নম্বরের MCQ পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের যোগফল থেকে জাতীয় মেধা অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করা হবে।
৪.২ এসএসসি সিলেবাস অনুযায়ী এমসিকিউ পদ্ধতিতে ১০০ (একশত) নম্বরে ০১ (এক) ঘন্টার পরীক্ষা (বাংলা-১৫, ইংরেজী-১৫, গণিত-১৫, পদার্থ-১৫, রসায়ন-১৫, জীববিজ্ঞান-১৫, সাধারণ জ্ঞান-১০) গ্রহণ করা হবে। পাশ নম্বর ৪০ (চল্লিশ) নির্ধারিত থাকবে।
৪.৩ ভর্তি পরীক্ষায় একাধিক প্রার্থী একই নম্বর পাইলে এস এস সি অথবা সমমানের পরীক্ষায় পদার্থ, রসায়ন এবং জীববিজ্ঞান বিষয়ে প্রাপ্ত মোট নম্বর এর সাথে জিপিএ পয়েন্ট যোগ করিয়া সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর মেধার ভিত্তিতে পুনঃনির্বাচন করা হবে।
৪.৪ কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষায় অকৃতকার্য (অনুত্তীর্ণ) প্রার্থীগণ কোনো সরকারি এবং বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটস-এ ভর্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না।

৫. ফলাফল প্রস্তুত/ প্রার্থী বাছাই/ নির্বাচনের নিয়মাবলি:
৫.১ জাতীয় মেধার ভিত্তিতে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রার্থীর নির্বাচনী পরীক্ষার মেধাক্রম ও প্রার্থীকর্তৃক প্রদত্ত পছন্দের ক্রমানুসারে প্রার্থী কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবে তা নির্ধারিত হবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে আবেদন দাখিলকারী শিক্ষার্থীদের মেধাক্রম অনুসারে গভর্নিং বডি/ ম্যানেজিং কমিটি ভর্তির অনুমোদন প্রদান করবে।
৫.২ ভর্তি কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত চূড়ান্ত তালিকার সংঙ্গে প্রার্থীদের মেধাভিত্তিক যৌক্তিক সংখ্যক অপেক্ষমাণ তালিকা স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের ওয়েবসাইটে প্রকাশসহ নথিতে সংরক্ষণ করা হবে।
৫.৩ চূড়ান্ত তালিকা অনুযায়ী নির্বাচিত প্রার্থীগণকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি পূর্বক কোর্সে যোগদান করতে হবে।
৫.৪ চূড়ান্তভাবে ভর্তি সম্পন্নের পর কোনো শিক্ষার্থীকে কোর্স শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোনোভাবেই ভর্তিকৃত সরকারি বা বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটস হতে অন্যত্র মাইগ্রেশন করা যাবে না।
৫.৫ অভিন্ন ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মেধাক্রম অনুযায়ী সরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির কার্যক্রমের পাশাপাশি অবশিষ্ট উত্তীর্ণ প্রার্থীরা তাদের স্ব স্ব পছন্দ অনুযায়ী আসন খালি থাকা সাপেক্ষে যে কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারবে।



৫.৬ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সরকারি আইএইচটি ও ম্যাটস কর্তৃক সিডিউল অনুযায়ী ভর্তিকৃতদের তালিকাসহ প্রতিবেদন পরিচালক, চিকিৎসা শিক্ষা, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর ও সচিব, বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদকে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করবে।
৫.৭ ক) মেধা ও পছন্দের ভিত্তিতে অনুষদ ভিত্তিক অপেক্ষমান তালিকা তৈরী করা হবে। নির্বাচিত প্রার্থী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভর্তি হতে অসমর্থ হলে অপেক্ষমান তালিকা হতে তা পূরণ করা হবে। ভর্তির সময় ছাত্র-ছাত্রীগণকে মূল সনদ/ সাময়িক সনদ/প্রশংসাপত্র, মূল একাডেমিক টান্সক্রিপ্ট, ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ও ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ফলাফলের কপি অধ্যক্ষের দপ্তরে জমা দিতে হবে। কোনক্রমেই আন্তঃ অনুষদ মাইগ্রেশনের অনুমতি দেওয়া হবে না।
খ) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত ভর্তি পরীক্ষায় সাময়িক ভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ও অপেক্ষমান তালিকার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
গ) ভর্তির জন্য সাময়িকভাবে নির্বাচিত তালিকা এবং অপেক্ষমান তালিকা একই সাথে প্রকাশ করা হবে।
৬. সংরক্ষিত আসন:
৬.১ উপজাতীয় প্রার্থীদের জন্য মোট আসনের ১% কোটা সংরক্ষণ করা হবে।
৬.২ উপজাতীয় প্রার্থীদেরকেও অন্যান্য সাধারণ প্রার্থীদের মত একই শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ একই সংঙ্গে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে এবং মেধার ভিত্তিতে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে।
৬.৩ পার্বত্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সার্কেল চীফ এবং জেলা প্রশাসকের সনদ ও অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সার্কেল চীফ বা জেলা প্রশাসকের সনদ এবং অন্যান্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে গোত্র প্রধান ও জেলা প্রশাসকের সনদ দাখিল করতে হবে।
৬.৪ সংরক্ষিত আসনের ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষার দিন কার্যকর সরকারের সর্বশেষ বিধি-বিধান প্রযোজ্য হবে। তবে কোনো সংরক্ষিত আসনে উপযুক্ত প্রার্থী পাওয়া না গেলে সাধারণ মেধাক্রমের ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।

৭. সার্টিফিকেটসমূহ যাচাই:
ভর্তির পর সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদপত্র ও নম্বরপত্র সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ড থেকে যাচাই করতে হবে।

৮. কারিকুলাম ও ইন্টার্নশিপ:
সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তিকৃত ছাত্র-ছাত্রীদের বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ অনুমোদিত কারিকুলাম অনুযায়ী শিক্ষা কার্যক্রম সম্পাদন করতে হবে। ম্যাটস এর শিক্ষার্থীদের কোর্স শেষে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ অনুমোদিত লগবুক অনুযায়ী নিকটস্থ ১০০ (একশত) শয্যা অথবা জেলা সদর হাসপাতালে ০৬ (ছয়) মাসের ইন্টার্নশিপ সম্পন্ন করতে হবে।

৯. মেধাবী-অসচ্ছল কোটা:
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য ৫% আসন মেধাবী ও অসচ্ছল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ এরূপ আসনের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বেতন-ভাতাদি ও সেশন চার্জের অতিরিক্ত কোনো প্রকার ফি গ্রহণ করতে পারবে না। ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্য হতে মেধাবী ও অসচ্ছল কোটায় বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ কর্তৃক নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে। অনুষদ অনুমোদিত মেধাবী ও অসচ্ছল কমিটি সভায় যাচাই বাছাইয়ের মাধ্যমে মেধাবী ও অসচ্ছল কোটার শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে।

১০. বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তি ও আসন সংরক্ষণ:
বিদেশী ছাত্র-ছাত্রীদের আবেদনপত্র, এসএসসি/ O-Level বা সমমান সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্ট নিজ নিজ দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক উক্ত দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করতে হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগে প্রেরণ করবে। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অনুমোদনক্রমে নম্বর সমতাকরণসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

১১. ভর্তি কমিটি:
ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত একটি ভর্তি কমিটি থাকবে। ভর্তি সংক্রান্ত বিষয়ে ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।

১২. শাস্তিমূলক ব্যবস্থা:
12.1 ভর্তির পূর্বে বা পরে দেশি বা বিদেশী ছাত্র-ছাত্রীর কারো কোন তথ্য (যা ভর্তি প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়েছে) মিথ্যা বা ভুল প্রমাণিত হলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ তাৎক্ষনিক তার ভর্তি বাতিল করাসহ প্রচলিত আইন অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
12.2 কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অনুমোদিত আসনের অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি হলে উক্ত প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাতিল করা হবে।
12.3 ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেনি। ভর্তি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েছে এরূপ শিক্ষার্থীকে কোনো সরকারি/বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটস প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করা হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাতিল করা হবে এবং উক্ত কার্যক্রমে জড়িত সকলের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৩. কার্যকারিতা: এ নীতিমালা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর ৩০-০৬-২০১৬ তারিখের স্বারক নং- স্বাপকম/চিশি-২/বিবিধ-২/২০১০(অংশ-১)- ৩১২ মোতাবেক ২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে ভূতাপেক্ষভাবে (Retrospective Effect) কার্যকর বলে গন্য হবে এবং পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
১৪. রহিতকরণ ও হেফাজতকরণ:
এই নীতিমালা জারির তারিখ হতে ‘ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি) ও মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস) এ ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি নীতিমালা, ২০০২’ বাতিল বলে গণ্য হবে। তবে, উক্ত নীতিমালার অধীন কোনো কার্য বা ব্যবস্থা অনিষ্পন্ন বা চলমান থাকলে, উহা বর্তমান নীতমালার বিধান অনুসারে নিষ্পত্তি করতে হবে।

স্বাক্ষরিত/-
08/09/1026
(ডা. মো: সারোয়ার বারী)
সভাপতি (গভর্নিং বডি)
বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ ও
সচিব, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *